*Das ist meine Welt. Wenn es auch Ihnen gehört, habe ich kein Problem mit Ihnen. Es gibt keinen Grund mit Ihnen zu kämpfen. Weil wir sind Freunde, Verwandte. * この地球は私のものです。たまたまこの地球はあなたのものでもあれば、私はあなたと争わない。あなたは私の兄弟、親族ですから。 * This planet belongs to me. By any chance, if you also claim the ownership of this planet, I have no complain, even I should not have any complain about that. Because you are my brother-relative.
Tuesday, May 19, 2009
আগে নিজেরা বদলাও, তাহার পর আইসো
এই ছবিটা কোন সাধারণ ছবি না। হয়তো কোন এক বিচিত্র কারণে একবারেই তোলা সম্ভব হয়েছে কিন্তু হাজারবার চেষ্টাতেও ঠিক এমন একটা ছবি তোলা সৌভাগ্যের বিষয়!
কী টাইমিং, কী সাবজেক্ট, কী গতি!
দুর্দান্ত, ভাল একটা ছবি উঠাবার জন্য কেমন কস্তাকস্তি করতে হয় তার উদাহরণ সাবজেক্ট দালী সাহেবের এই ছবিটা।
যে বিষয়টা এখানে অমার্জনীয় অপরাধ, প্রথম আলোর এই দুর্দান্ত ছবিটায় কোন ফটো-সাংবাদিকের নাম দেয়া হয়নি। কেবল উল্লেখ করা হয়েছে 'প্রথম আলো'। বোঝার যো নেই, ছবিটা কী মতিউর রহমান উঠিয়েছেন, নাকি এই অফিসের কোন চাপরাসি?
এটা কী এদের মোটা-মাথায় ঢোকে না যে, একজন একটা পত্রিকায় চাকরি করলেই তার সন্তানতুল্য সৃষ্টি বেনামী-জারজ হয়ে যায় না!
এদের এইসব 'ফাজিলিয়া' কর্মকান্ড নিয়ে আমি আমার সাইটে প্রচুর লিখেছি। আমি এটা আশা করি না, এরা আমার সাইটে পদধুলি দেবেন। কিন্তু প্রথম আলোর সাইটেও আমি এইসব নিয়ে লিখেছি। আমি এও আশা করি না, তাদের নিজের সাইটের লেখা তারা কেউই পড়েন না।
তাহলে সমস্যা কোথায়?
প্রথম আলো ভুলের পর ভুল করবে, ভুলগুলো হাতেনাতে ধরিয়ে দেয়ার পরও আকাশপানে তাকিয়ে উদাস হয়ে থাকবে। আর আমরা পাঠকরা সেই ভুলগুলো গরুর মত জাবর কাটতে থাকব!
অন্তত কেউ ভুল ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে তাকে ন্যূনতম একটা উত্তর দিতে হয়, এই ভব্যতা শেখাবার অভব্য দায়িত্বই বা কে নেবে?
আসলে সমস্যাটা হচ্ছে, একজন ব্রাক্ষণ টোল থেকে বেরিয়ে এবং একজন মৌলভি মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে মৃত্যুর আগঅবধি পড়ার আর প্রয়োজন বোধ করেন না। কারণ নিজেদের পড়া শেষ, এদের কেবল অন্যদের শেখাতেই যত দায়িত্ব। এই দায়িত্ব এদের কাঁধে কে চাপিয়ে দিল তার খোঁজ আজ অবধি পাওয়া গেল না!
এখন প্রথম আলোও পণ করেছে এরা আমাদের শেখাবে, নিজেদের শেখা সমাপ্ত। 'বদলে যাও বদলে দাও'-এর পর এখন নতুন শ্লোগান, 'নিজেকে বদলাতে হবে আগে'-দেশের সবাইকে এরা শপথ করাবেন। উত্তম!
এই নিয়ে পূর্ণ-পৃষ্ঠাব্যাপি ঢাউস বিজ্ঞাপন। গোলটেবিল বৈঠক- 'ছুছিল' লোকজনের সঙ্গে ডন-বৈঠক দিচ্ছেন। আমি তীব্র সুখি হতাম, শপথের জন্য যে স্বাক্ষর অভিযানে এরা আদা-জল খেয়ে নেমেছেন, ওখানে প্রথমেই যদি এদের স্বাক্ষর থাকত- 'আমরা ভাল হইয়া যাইব, যাহার যে প্রাপ্য সম্মান তাহা ঠিক ঠিক বুঝাইয়া দিব'। এবং এরা মনেপ্রাণে চাইবেন যে, নিজেদেরই বদলানোটা অতি জরুরি।
কোখাও লিখেছিলাম, আবারো লিখি, ডায়নোসর নাই- রাশিয়া নাই- আদমজি জুটমিল নাই।
*ছবিঋণ: প্রথম আলো
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
4 comments:
হুম.........
'হুম' শব্দটা শুনলেই কেন যেন আমার মনে হয়, এটা একটা ছুশীল(!) সমাজ টাইপের মন্তব্য।
khub valo laglo....
আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগছে। @JeweL
Post a Comment