*Das ist meine Welt. Wenn es auch Ihnen gehört, habe ich kein Problem mit Ihnen. Es gibt keinen Grund mit Ihnen zu kämpfen. Weil wir sind Freunde, Verwandte. * この地球は私のものです。たまたまこの地球はあなたのものでもあれば、私はあなたと争わない。あなたは私の兄弟、親族ですから。 * This planet belongs to me. By any chance, if you also claim the ownership of this planet, I have no complain, even I should not have any complain about that. Because you are my brother-relative.
Friday, January 22, 2010
খানিকটা অক্সিজেন
কাল মনটা খুব খারাপ ছিল। কেমন দমবন্ধ ভাব- মনে হয় কোথাও একটুখানি বাতাস নেই! এটা আমার জন্য ভয়াবহ একটা বিষয়, নিজেকে সামলানো তখন বড়ো মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়- চলন্ত গাড়ি হাতছানি দেয়, ঘুরপাক খাওয়া ফ্যান টানে! কিছুতে নিজেকে তখন আটকে না-ফেললে বিপদ, ভয়াবহ বিপদ।
গুগলে হাবিজাবি লিখে সার্চ দিচ্ছিলাম। একবার দিলাম, আজ আমার মন খারাপ। হুশ গুগল, হুশ, প্রথমেই আমার লেখা এনে হাজির করেছে! নিজের লেখা পড়ব কি, ছাতাফাতা! হাবিজাবি সার্চ দিতে গিয়ে পেলাম গর্বিত সন্তানদের এক পিতা। পড়তে গিয়ে দেখি অরি আল্লা...।
"...কথা হল দশ সন্তানের এক গর্বিত পিতার সাথে। সন্তানদের বোঝা টেনে কিছুটা শ্রান্ত পিতা নন তিনি বরং তাদের হাতের মুঠিতে পুরে দাপটে ছুটে বেড়ানো তাগড়া জোয়ান। হাতের মুঠোয় থাকলেও তারা কিন্তু ভালবাসার চাদরে আপাদমস্তক জড়ানো।"
পড়তে পড়তে কখন মন ভাল হয়ে গিয়েছিল নিজেও জানি না। হা হা হা, মজা তো, সন্তানদের বোঝা টেনে কিছুটা শ্রান্ত এক পিতা। হা হা হা।
ভুলে যাওয়ার জন্য আমার কুখ্যাতির শেষ নাই- এই বিষয়ে আজকাল অনেকে আমার প্রতি করুণার হাসি হাসতেও করুণা বোধ করেন। ইমতিয়াজ আহমদ ইমন। নামটা মনে করার চেষ্টা করি, কখন এই মানুষটার সঙ্গে আমার দেখা, কথা হয়েছিল, কখন? ওয়াল্লা, মনে পড়ে। এক বইমেলা। সে বছর শুভর ব্লগিং বের হয়েছিল। বইমেলায় কথা হচ্ছিল। হড়বড় করে আমি কি কি যেন বলছিলাম আজ আর সবটা মনে নাই।
গর্বিত সন্তানদের পিতা লেখাটায় মানুষটা সুন্দর সুন্দর কথা লিখেছেন কিন্তু মানুষটার কাছ থেকে অটোগ্রাফ দেয়ার নাম করে যে দুই টাকা নিয়েছিলাম এটা এড়িয়ে গেছেন। সম্ভবত আমার লালচ নিয়ে কথা বাড়াতে চাননি!
ওই লেখায় অবশ্য মানুষটার নামটা মনে ছিল না বিধায় সহব্লগার লিখেছিলাম এই জন্য এখন লজ্জা-লজ্জা লাগছে। লেখাটার কল্যাণে অনেক কটা বছর দুম করে পেছনে চলে গেলাম। আহ স্মৃতি, স্মৃতিই আমাদের বাঁচিয়ে রাখে নইলে কবে মরে ভূত হয়ে যেতাম।
*কাজের সময় অক্সিজেন টাইপের লেখাগুলো খুঁজে পাওয়া যায় না। ভাবছি, লেখাগুলো এই পোস্টে এনে জড়ো করব। কিন্তু মমতায় মাখামাখি মানুষগুলোর লেখায় অতিশয়োক্তির কারণে বড়ো বিব্রত লাগে।
**ছবি-সূত্র: লামিয়া (একটা শিশুর এই ছবি দেয়াটা কেবল আবেক্রান্ত হয়ে না, অন্য কারণে পছন্দ হয়েছে। অবচেতন মনের আঁকাআকি। কালোর মধ্যে রঙের ছোপ- মৃত্যুর মধ্যে জীবনের!)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment