শাকিলা ফারজানা, একজন ব্যারিস্টার, একজন মহিলাকে হাসিনার শাসনামলে র্যাব কর্তৃক যে মানসিক শারিরীক অত্যাচার করা হয়েছিল তা কল্পনাতীত! এরমধ্যে তিনি র্যাব ৭-এর লে, কর্নেল মিফতাহ উদ্দিনকে আইডিন্টিফাই করতে পেরেছিলেন।
শেষপর্যন্ত যখন তাঁর ১৩ বছরের সন্তানকেও উঠিয়ে নিয়ে আসার গুমকি দেওয়া হয় তখন তিনি র্যাবের মিফতাকে বলেন, শুট মি!
ভিডিও ঋণ: SATVএখানে ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানার সাক্ষাৎকারে যে লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিনের নাম উঠে এসেছে কাউন্সিলর একরামুক হক খুনের সময় মিফতাহ ওখানে দায়িত্বরত ছিলেন।
এবং
লে.কর্নেল মিফতাহ উদ্দিনের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লংঘনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ছিল!
ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানাকে নিয়ে লে. কর্নেল মিফতাহ জংগি অর্থায়নের যে নাটক সাজিয়ে ছিলেন তা মূলত মামলা সংক্রান্ত ক্লায়েন্টের টাকা কেওয়াইসি ফর্মের মাধ্যমে শাকিলা ফারজানা ব্যাংকে জমা দিয়েছিলেন।
তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম শাকিলা ফারজানার জামিন আবেদনের ঘোর বিরোধিতা করে জামিন পেতে দেননি! মেয়ের শোকে তার পিতা স্ট্রোক করে মৃত্যু বরণ করেন!




No comments:
Post a Comment