আমাদের প্রধান উপদেষ্টা যখন হাত নেড়ে-নেড়ে বলেন, 'আমার নিজেরই তো দেশ চালাবার অভিজ্ঞতা নেই অন্য উপদেষ্টাদের আর কী বলব...'! তখন আর কথা চলে না।
তাই স্বাস্থ্য উপদেষ্টা কী যোগ্যতায় এই পদে আছেন সেই আলোচনায় যাওয়া বাতুলতা মাত্র!
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ঘুম থেকে উঠে যে বাণী দিলেন তাতে আমিও ঘুম থেকে উঠে অপরাধী হয়ে গেলুম।
যাই হোক, মাননীয় ভদ্র মহিলার এই ভিডিও ক্লিপ:
এটা দেখে আমি প্রথমে বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলাম তিনি যে কামরুল-কামরুল করছেন, এটা কোন কামরুল! তাঁর বাড়ির চাকর গোছের কেউ? নাকি 'এই কামরুল' তাঁর বাল্যবন্ধু? এ বিচিত্র কিছু না কারণ দুজনের বয়স প্রায় কাছাকাছি। কিন্তু, একটা কিন্তু থেকে যায়! কামরুল নামের মানুষটা যে তাঁকে নূরজাহান না বলে ম্যাডাম বলছেন, কেন!
সত্য-মিথ্যা জানি না লেখকদের হাতে নাকি ছয়টা আঙুল থাকে, কলমসহ! উপদেষ্টা হলে মাথা কী দুইটা থাকে!
আসলে তিনি যে মানুষটার কথা বলছেন সেই মানুষটা হচ্ছেন, প্রফেসর ডা. মো. কামরুল ইসলাম।
ডা. কামরুল ইসলামকে কোন প্রকারেই মানুষের কাতারে ফেলা যায় না, এঁ একজন 'অতি মানুষ'! বিনা পারিশ্রমিকে যিনি ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেছেন! ইচ্ছা করলেই এই মানুষটা কী না করতে পারতেন কিন্তু ইচ্ছা করেন না- যেমন অনেকে হাত বাড়ালেই পেতে পারেন চাঁদ...!
এখন দেখছি, একটা 'প্যাটেন্ট' করা আবশ্যক। ডা. কামরুল ইসলামের 'পা-ধোয়া' পানি বোতলজাত করা। অনেকের জন্য ওটা খালি পেটে এক চামুচ করে খাওয়াটা জরুরি হয়ে পড়বে...!
No comments:
Post a Comment
আপনার যে কোন মত জানাতে পারেন নিঃসঙ্কোচে, আপনি প্রাসঙ্গিক মনে করলে।