Search

Thursday, June 30, 2011

সাদাকে কালো বলিব

আগেও এই বিষয় নিয়ে লিখেছিলাম, নাম ভুল লেখে, কেন? কান্ডটা আজও 'সকালের খবর' নামের দৈনিকটা করেছে!
এটা যে এবারই প্রথম হয়েছে এমন না, পত্রিকাওয়ালা ইচ্ছা করে এই কাজটা করে! ব্যাটারা এই সব ফাজলামি আর কত কাল যে করবে? এরা কলাম্বিয়ার গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস, তুরস্কের ওরহান পামুক, ফিলিস্তিনের মাহমুদ দারবিশ, ইন্দোনেশিয়ার প্রমোদিয়া অনন্ত তোয়ের লিখতে পারে; কেবল পারে না আলী মাহমেদ লিখতে- মাহমেদ শব্দটা আহমেদ হয়ে যায়! তখন বেচারাদের কলমের নিব ভেঙ্গে যায়! বেচারা, আহা বেচারা!

এখন আর এই সব নিয়ে লিখতে

Wednesday, June 29, 2011

উঠে আসে অন্ধকার, অন্ধকার থেকে...।

স্কেচ: আলী মাহমেদ
­আমি পূর্বে লিখেছিলাম, এ বড়ো বিচিত্র দেশ, ততোধিক বিচিত্র এ দেশের মানুষ! এরশাদ নামের শাসককবি কেবল কবিতা লিখেই ক্ষান্ত দেননি, এইবার তিন তিনটে আসন থেকে নির্বাচন করে তিনটাতেই বিজয়ী হয়েছেন, তাও একটা ঢাকা থেকে (ঢাকার ভোটারদের সালাম)। ঢাকার মানুষগুলো আবার নিজেদেরকে 'একটু বেশি শিক্ষিত' বলে দাবী করে থাকেন কি না! এই দেশ গণতন্ত্রের জন্য আদর্শই বটে।

'সব হয়েছে নষ্ট, বেড়েছে কেবল কষ্ট'! বাকী ছিল সাহিত্য এটাও গেছে নষ্টদের অধিকারে। সাহিত্যক্ষেত্রের এই নষ্টের হোতা আমাদের এরশাদ সাহেব।

Sunday, June 26, 2011

দেশপ্রেম মাপার ফিতা

­কখনও কখনও আলোর ছটায় ফকফকা জ্যোৎস্নাকে ম্রিয়মান মনে হয়! সাধারণ আমরা যখন অসাধারণের মুখোমুখি হই তখন কেমন আড়ষ্ট হয়ে যাই। কেবল জনান্তিকে বলি, আহারে-আহারে, ভাগ্যবান হলুম বটি!

তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির উদ্দেশে শেখ সেলিম সাহেব বলেন, "...আপনারা যা পারেন করুন গিয়ে

Saturday, June 25, 2011

রক্তাক্ত রেহনুমা, পঙ্গু মানবাধিকার

আজকের অতিথি লেখক আরাফাতুল ইসলাম। তিনি লিখেছেন:

"রেহনুমা আহমেদ এর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগের উপায় ই-মেল। আপা মানবাধিকার সংক্রান্ত বিভিন্ন খবর, কর্মসূচি ই-মেলে জানান। সৌভাগ্যক্রমে সেই ই-মেইল তালিকায় আমার ঠিকানাটাও আছে। তাই, আপার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে নিয়মিতই যোগাযোগ আমার।

যথারীতি সেই ই-মেইলেই জানতে পারি

Thursday, June 23, 2011

গাঞ্জে ফেরেশতে

সরকারের কিছু কিছু বিষয় আমরা দেখেও না দেখার ভান করি। বিড়বিড় করে বলি, যাক, আচ্ছা যাক...। তেমনি একটা ঘটনা ছিল ভ্রাম্যমান আদালত। যিনি হরতালে, নাশকতা চালাবার সময় সন্ত্রাসীকে হাতে-নাতে ধরবেন, তৎক্ষণাৎ আইনের আওতায় শাস্তি দেবেন।

একজন হরতাল বলামাত্র গোটা দেশটার চাকা

Monday, June 20, 2011

ভালোবাসা এবং মৃত্যুর গল্প

আজকের অতিথি লেখক শওকত আলী। তিনি লিখেছেন:

"এটা কি, ফয়সল?
জেনী, দেখতেই তো পারছ, আবার জনতে চাচ্ছ কেন?
তুমি এরকম কুৎসিত নোংরা একটা কুকুর ছানা নিয়ে ঘরে ঢুকেছ কেন?
রাস্তার কয়েকটা ছেলে মিলে বাচ্চাটাকে গাছে ঝুলিয়ে ফাঁস

Sunday, June 19, 2011

ফিরে আসে বারবার!

­আমার সন্তানেরা তাদের হাতে বানানো জিনিসটা আমাকে ধরিয়ে দিলে আমি জানতে চাইলাম, বিষয় কী! এরা দাঁত বের করে জানান দেয়, আজ বাবা দিবস।

দিবস-টিবস নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষের আলোচনায় এখন আর যাই না কিন্তু এদের এই আচরণ দুম করে আমাকে অনেক ক-টা বছর পেছনে নিয়ে যায়! বিচিত্র এক কারণে বয়সটা আমার শৈশবেই থেমে থাকে। আচ্ছা, নিজের বাবার সঙ্গে কি কখনও এমনটা করেছি? পাগল!

Saturday, June 18, 2011

জ্ঞানপাপী!

­অধ্যাপক রুমানা এবং হাসান সাইদকে নিয়ে দেশ উত্তাল। দেশের লোকজনের ভাব দেখে মনে হচ্ছে এই দেশে নারীর প্রতি এমন নৃশংস আচরণ এই প্রথম হলো! লোকজন চাচ্ছে তাই মিডিয়াও ঝাপিয়ে পড়েছে। ঘটা করে সিরিজ করছে।
রাহেলা বেচারির [১] জন্য দেখি কেউ এক লাইন কালি খরচ করছেন না- আচ্ছা, আমরা কেউ কি

Wednesday, June 15, 2011

চুইংগাম এবং আমার বোকা আব্বু

­আজকের অতিথি ফারাজানা আফরোজ। তিনি লিখেছেন ভিন্ন এক ভুবন নিয়ে। যে ভুবনটা আমাদের পুরুষদের কাছে ছায়া-ছায়া, তমোময়! এই ভুবনটা স্পষ্ট হতে হতে আমাদের চুলে পাক ধরে, মেঘে মেঘে বেলা বয়ে যায়। অথচ একটাই জীবন আমাদের এবং বড়ো স্বল্প এ জীবন! আহ, জীবন! সামান্য এই বিষয়টা বোঝার জন্য বাবা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাটা বোকামী, একধরনের অন্যায়! ফারজানা আফরোজ লিখছেন: 

"প্রথমদিকে বিয়ের পর বাবার বাড়ি যাওয়ার সৌভাগ্য আমার কমই হয়েছে। তখন আমাদের বাড়িতে যাওয়াটা খুব ঝক্কির ছিল। রিকশা-ট্রেন-বাস। দেখা গেছে, যেদিন গেছি সেদিন সন্ধ্যায়ই

Sunday, June 12, 2011

একটি ইটের টুকরো এবং একটি দেশের আত্মকাহিনী!

এটা জাঁক করে বলতে পারলে আমার চেয়ে কেউ সুখি হতো না, এই দেশের মত সোনার দেশ এই গ্রহে আর কোথাও আছে বলে আমার জানা নাই! আফসোস, বাস্তবতা ভিন্ন। কেবল কিছু রঙিন চশমাপরা সাদা গোঁফের লেখক টাইপের লোকজনরা বড়ো আশাবাদী- এই দেশের লোকজনরাই দেখিয়ে দেবে ইত্যাদি। আশাবাদী হতো দোষ নেই কিন্তু দিনকে রাত মনে করে বালিতে মুখ গুঁজে থাকা কাজের কাজ না!

আমাদের এই অভাগা দেশটার কী করূণ দশা এটা

Saturday, June 11, 2011

ব্লগিং: নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো!

আজকের অতিথি আবারও শওকত আলী। অনেকে ব্লগিং করা নিয়ে আমাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করলে গুছিয়ে বলতে পারি না- কি হয় ব্লগিং করে, এই সব হেনতেন। এই বিষয়ে খানিকটা আলোকপাত করেছেন, শওকত আলী। তিনি লিখেছেন: 

"'কি করা হয়?'
-কিছু করা হয় না।
'এইটা কেমন কথা বললা? একজন ঝাড়ুদারও তো কিছু না কিছু করে! ঝাড়ু দিয়া আবর্জনা দূর করে।'
-আমি ব্লগিং করি।


'এইটা আবার কোন ধরনের ধান্দাবাজি?'
-আমি লিখি।
'কোন পত্রিকায়?'
-কোন পত্রিকায় না।

'তাহলে কি বাজারের ফর্দ লেখো?'
-নাহ, ওই যে বললাম। আমি ব্লগে লেখি।

Thursday, June 9, 2011

'মা মা' ডাক, নোবেল দিল হাঁক!

­বাদশাহ সোলেয়মান নাকি পশু-পাখির ভাষা বুঝতে পারতেন। ওঁর পরে অন্য আর কেউ পশু-পাখির ভাষা বুঝতে পেরেছেন এমনটা আমার জানা নাই।
তবে বাংগুরাদেশে বান্দরের ভাষা নিয়ে অনেকখানি গবেষণা হয়েছিল [১]। তখন অবশ্য অন্য কেউ খুব একটা সুবিধে করতে পারেনি! ওসময় জাপানি সাংবাদিক বান্দরকে বলেছিলেন, 'মুশি-মুশি'। তখন বান্দর বলেছিল, 'খিচ-খিচ'। কিন্তু বাংগুরাদেশের জ্ঞানী বিমানমন্ত্রী ঠিকই দুধের দুধ, পানির পানি আলাদা করে ফেলেছিলেন! তিনি ঠিকই বান্দরের সঙ্গে বান্দরের ভাষায় বাতচিত করেছিলেন এবং জটিল রহস্য উদঘাটন করে ফেলেছিলেন! কে জানে, এই আনন্দে হয়তো তিনি তুম-তানা-নানা করে খানিকটা 'ঘান'-ও গেয়ে ফেলেছিলেন! 

সম্প্রতি আবারও পাখির ভাষা নিয়ে জোর গবেষণার ফল পেকে টসটস করার উপক্রম। কে জানে, এই কারণে এবারও বাংলাদেশে আরেকটা 'নোভেল(!)' খসে পড়ল বলে। এবার অন্তত এই পুরস্কারটা নিয়ে হইচই হবে না। এই বার ইউনূস সাহেবের মত লোকজনরা সুবিধা করতে পারবেন না। একজন রাজনীতিবিদের নোবেল অন্যকে দিয়ে দেয়া বা আম গবেষককে না-দিয়ে জাম গবেষককে দিয়ে দেয়া এমনটা এই বার ঘটবে না, এটা নিশ্চিত।
ছবি সূত্র: কালের কন্ঠ, ৭ জুন ২০১
এই ছবিটার মাধ্যমে আমরা জানতে পারছি শালিকছানা দুটি 'মা মা' বলে ডাকছে। মম-মাম্মি না-বলে খাস বাংলায় 'মা মা' ডাক, ভাবা যায়! আহারে, ঝানু সাংবাদিকদের কত দিক যে খেয়াল রাখতে হয়! আমি নিজেও পাখি-ছানার ছবি উঠিয়েছিলুম। কিন্তু আমার পাখির ছানাগুলো ছিল বদের বদ। এরা কেবল ছিল খাওয়ার ধান্ধায়...[২] নীচের ছবিটার দিকে তাকালেই আপনারা অনায়াসেই বুঝে যাবেন এইগুলা কেমন পেটুক!
এই যে এদেরকে এত খাওয়ালুম লাভ কী! আমার সঙ্গে দেখি এরা বাংলায় বাতচিত করল না। কেন-কেন-কেন? এরা বাংলায় 'মা মা' ডাক না হোক অন্তত ভা-ভা ডাকও তো ডাকল না, আফসোস! অবশ্য ইংরাজি-রাশিয়ান-চায়নিজ অন্য কোন ভাষায় বলে থাকলে এটা আমি বুঝতে পারিনি। কারণ সলাজে বলি, বাংলা ব্যতীত অন্য কোন ভাষা আমি জানি না। এই নিয়ে আমাকে কম হেনস্তা করা হয়নি! এই দোষে দুষ্ট আমাকে এরা পারলে শূলে চড়ান [৩]

ডিয়ার '...কন্ঠ', ভাল-ভাল! শালিকছানা বাংলায় 'মা মা' ডাকে! এরা বাংলা পড়তে পারে কিনা জানি না! বাংলা পড়তে জানলে নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এই 'ইয়েরকন্ঠ' পত্রিকার মাধ্যমে নিজেদের সম্বন্ধে বিস্তারিত জেনে গেছে।

পাশাপাশি শালিকছানারা কী এও জেনে গেছে এই পত্রিকার সম্পাদক আবেদ খান স্যার? বোধহয় [৪] নিয়ে আবেদ খানের স্যারের সংশয় পরে এস্টাইলে [৫] পরিণত হয়েছিল। আবেদ খান স্যার, শালিকছানাদের পরিচিতি সম্বন্ধে আপনার 'বোধহয় সংশয়' নেই তো আবার...।

সহায়ক সূত্র:
১. বান্দরের ভাষায় বাতচিত: http://www.ali-mahmed.com/2010/04/blog-post_05.html
২. বদের বদ: http://chobiblog.blogspot.com/2011/04/blog-post_10.html
৩. শূলে চড়ানো...: http://www.ali-mahmed.com/2010/04/blog-post_9242.html
৪. 'বোধ হয়': http://www.ali-mahmed.com/2010/01/blog-post_26.html
৫. এস্টাইল: http://www.ali-mahmed.com/2010/01/blog-post_27.html 

Wednesday, June 8, 2011

বাইসাইকেল

­কখনও-কখনও একটা সাইকেল কেবল সাইকেলই থাকে না, হয়ে উঠে অদেখা এক স্বপ্ন! সেই অদেখা স্বপ্ন, যে স্বপ্ন আমাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে- নইলে কবেই আমরা মরে ভূত হয়ে যেতাম!
এমনই এক 'বাইসাইকেল' নামের বৃষ্টিতে ভেজা সোঁদা মাটির গন্ধ নিয়ে বলছেন আজকের অতিথি লেখক, আবদুল মান্নান শামীম। যিনি শামীম নামেই সমধিক পরিচিত:

"একটা সাইকেল আমার শৈশবের অনেক বড় আনন্দের উপাদান হয়ে ছিলো। সাইকেলে চড়তে শেখা, প্রথমে সাইকেল হাতে নিয়ে ছোটা, তারপর বাঁকা হয়ে মাঝখানের ফাঁকা দিয়ে পা ঢুকিয়ে অনেক কসরত করে চালানো কারণ সিটে বসে প্যাডালের নাগাল পেতাম না!

Tuesday, June 7, 2011

এই দেশে প্রতিভা বিক্রি হয় কেজি দরে

­আমাদের দেশে মনন-প্রতিভা বিক্রি হয় কেজি দরে! আমরা প্রতিভাবানদের মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করি। মৃত্যু হলেই নড়েচড়ে বসি। তখন কাঁদতে কাঁদতে অন্তর্বাস ভিজিয়ে ফেলি।
আবদুর রহমান বয়াতি মৃত্যুর পূর্বে বিভিন্ন জটিল অসুখে ছটফট করতেন আর এই কথাটা বিড়বিড় করতেন, '...দেশে আর কেউ যেন নামের পূর্বে বয়াতি শব্দটা যোগ না করেন। তাহলে তাঁকেও আমার মত বিনাচিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করতে হবে...'।

Monday, June 6, 2011

নিজেকে নিয়ে কথোপকথন

আজকের অতিথি অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী  মাহবুব সুমন। তাঁর ধারাবাহিক এই লেখার মাধ্যমে উঠে এসেছে, এই গ্রহের সবই পেশা, বড়-ছোট নেই। আছে কেবল সততা-অসততা...।

"বিয়ের জন্য প্রচুর টাকার দরকার ছিলো। সেমিস্টার ব্রেকের ২ মাসে সময়ও ছিলো অফুরন্ত। ল্যান্ডলেডি এক রেস্টুরেন্টের ঠিকানা দিলেন যেখানে গেলে কাজ পাওয়া যাবে। দুপুরে শেফের সাথে কথা বলে সন্ধ্যায় কাজে যোগ দিলাম। কাজ বলতে সেই গতানুগতিক কাজ। 'এল রেন্চ' যাকে আমরা সংক্ষেপে রেন্চ বলতাম, সেই রেস্টুরেন্টে দু মাস কাজ করেছিলাম। ওদের স্পেশালিটি ছিলো 'স্টেক'। দু-মাসে ওদের মেন্যুতে যত রকম স্টেক ছিলো তার স্বাদ গ্রহন করবার সৌভাগ্য হয়েছিলো। নিজের পকেটের টাকা খরচ করে হয়তো অতো স্টেক খাওয়াই হতো না।

Saturday, June 4, 2011

বড়ো মাপের মানুষেরা কেন যে অহেতুক ছোট হতে চান!

আজকের অতিথি লেখক ডিউক জন, তিনি লিখেছেন, বড়ো মাপের মানুষদের অন্ধকার দিক নিয়ে:

"মুহম্মদ জাফর ইকবালকে বলা হয় এদেশের সাইন্সফিকশনের পুরোধা। তাঁর প্রথম কল্পবিজ্ঞানগ্রন্থ কপোট্রনিক সুখদুঃখের পেছনের গল্পটি জাঁক করে তিনি অনেক জায়গাতেই বলেছেন। আসুন, তাঁর মুখ থেকেই শুনি।
'প্রথম গল্পটি বিচিত্রায় প্রকাশিত হবার পর কেউ কেউ এটাকে বিদেশি গল্পের অনুকরণ বলে সন্দেহ প্রকাশ করে কাগজপত্রে লেখালেখি করেছিলেন। আমি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, অল্পতেই বিচলিত হয়ে যাই। বিদেশি গল্পের অনুকরণ না করেই সায়েন্স ফিকশান লেখা সম্ভব প্রমাণ করার জন্যে আমি তখন রেগেমেগে অন্য গল্পগুলি লিখেছিলাম'।

ছোট-ছোট ভাবনা

­ আজকের অতিথি যুক্তরাজ্য থেকে সায়ন
তিনি লিখেছেন অন্য রকম এক লেখা। আহমদ শরীফের ভাষায় 'ভাব-বুদ্বুদ'। আমি বলি, ছোট-ছোট ভাবনা। এমনিতে যার চালু নাম ফেসবুকের স্ট্যাটাস:

"১. চল্লিশ পেরিয়েই চালশে! ও স্বাধীনতা তুমি সত্যিই বুড়ো হয়ে গেলে?
মিরপুর স্টেডিয়ামে চাঁদ তারা খচিত পতাকা উড়ে, ললনার নরম কোমল গালে তার প্রতিচ্ছবি!


২. ২৫ শে মার্চ। আমার সুইডিশ বন্ধু বাংলায় সবচেয়ে বিশ্রী গালি শিখতে চেয়েছিল। আমি শিখিয়েছি: গোলাম আযম, সাকাচৌ, রাজাকার।