রুবিনা আক্তার। বয়স আনুমানিক ৪৫। স্বামীর তাঁর খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করে না, ঘরে তার অন্য স্ত্রী। ৩ ছেলে, ৩ মেয়ে। ১ মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন।
১ ছেলের বিয়েও দিয়েছিলেন। ওই ছেলেটা একটা চার দোকান চালাত। সুদের টাকার কারণে তার উপর প্রচন্ড চাপ ছিল। একদিন সে আত্মহত্যা করে।
রুবিনা আক্তারের এখন ২ ছেলে, ২ মেয়ে। ছোট-ছোট। এক রেল গেইটে বসে কলা, পেয়ারা বিক্রি করেন। যে আড়ত থেকে কলা আনেন তারা বাজারের চেয়ে অনেক বেশি দাম ধরে, কিছুই বলার নেই; কারণ বাকীতে দিচ্ছে।
এই ভদ্রমহিলাকে দেয়া হয়েছে ১৫০০ টাকা। মাসে মাসে ২০০ টাকা দেয়া তাঁর জন্য সমস্যা হবে না বলেই জানালেন।
একজন আমাকে এই প্রসঙ্গে কটাক্ষ করে বলছিল, 'আরে, হেরা টেকা লইয়া ভাইগা যাইব'।
এটা এডিবির টাকা না যে সময় ফুরিয়ে আসছে, তড়িঘড়ি করে দিয়ে শেষ করতে হবে- লোক ধরে ধরে এনে দেয়া হচ্ছে! বুঝেশুনেই টাকা দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া যারা বছরের পর বছর ধরে এখানে আছেন এরা সব ছেড়েছুঁড়ে দেশান্তরী হবেন, আজব! তর্কের খাতিরে ধরলাম, ভেগেই যাবে। তো? কোন হাতি-ঘোড়া নিয়ে ভাগবে? কেএফসির ১০ পিসের ভাজা মুরগী কিনতেই তো হাজার টাকা লাগে।
শালার পাবলিক!
আরেকটা বিষয় আমি লক্ষ করেছি, এদেরকে বলা হয়েছিল আরও বাড়িয়ে টাকা নিতে চায় কিনা কিন্তু কেউ সম্মত হননি।
সহায়ক লিংক:
১. ন্যানো ক্রেডিট, ২: http://www.ali-mahmed.com/2010/07/blog-post_4248.html
*Das ist meine Welt. Wenn es auch Ihnen gehört, habe ich kein Problem mit Ihnen. Es gibt keinen Grund mit Ihnen zu kämpfen. Weil wir sind Freunde, Verwandte. * この地球は私のものです。たまたまこの地球はあなたのものでもあれば、私はあなたと争わない。あなたは私の兄弟、親族ですから。 * This planet belongs to me. By any chance, if you also claim the ownership of this planet, I have no complain, even I should not have any complain about that. Because you are my brother-relative.
Thursday, July 15, 2010
ন্যানো ক্রেডিট: ৩
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
4 comments:
"""""শালার পাবলিক!""""
ঠিক বুঝলাম না...
সব বোঝার প্রয়োজন নাই। @JeweL
হঠাৎ কৈরা একটা সম্ভাবনা মাথায় আসলো। "ন্যানো" আর বাংলায় "নূন্য" (যেমন, নূন্যতম) কি একই অরিজিন থেকে আসছে কিনা! :D
"ন্যানো" আর বাংলায় "নূন্য" (যেমন, নূন্যতম) কি একই অরিজিন থেকে আসছে কিনা!
এটা একটা গবেষণার বিষয় হতে পারে।
এটিনএন বাংলার 'কেদারা-মানব', কেতাবি ভাষায় চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান ঠিক কোন বিষয়ে গবেষণা করে ডক্টর ডিগ্রি বাগিয়েছেন এটা আমি জনে জনে জিজ্ঞেস করেও জানতে পারিনি।
যাই হোক, ওনাকে আরেকটা ডক্টর ডিগ্রি বাগাবার জন্য এই গবেষণার বিষয়টা দিলে মন্দ হয় না :)। নামের পূর্বে একটা পেছনে একটা। নামটা লেখা হবে এভাবে, এটিএন বাংলার কেদারা-মানব ডক্টর মাহফুজুর রহমান ডক্টর বলেছেন...।@মুকুল
Post a Comment